ঢাকা ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
শাহবাগে পুলিশের সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষকদের সংঘর্ষে আহত ১২০ জন জামালপুরে অপরাজেয় বাংলাদেশ সেফহোম স্নেহা পরিদর্শন শাজাহানপুরে ইজিবাইক চালককে গলা কেটে হত্যা রহস্য উৎঘাটন ইজিবাইক ও হত্যার আলামত উদ্ধার জামালপুরে ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর সিপাহী জনতার অভ্যুত্থান দিবস পালিত হয়েছে জামালপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে সনাতনী নেতাদের সঙ্গে সংলাপে বিএনপি প্রার্থী সাইফুল্লাহ রুবেল অনেকাংশে ব্যবহার অনুপযোগী হয়েছে শতবছর আগে ব্রিটিশ আমলের রাজারহাট রেলওয়ে স্টেশনটি মহেশখালী থেকে ৩টি আগ্নেয়াস্ত্র সহ ১জনকে আটক করেছে কোস্টগার্ড বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার আমরুল ইউনিয়ন মহিলা দলের আয়োজনে উঠান বৈঠক উত্তর-পশ্চিমে আগাম শীতের পদচারণা ডিসেম্বরেই প্রথম শৈত্যপ্রবাহের ইঙ্গিত

শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবেচ্য বিষয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনুস।

Reporter
ফখরুল আলম সাজু ক্রাইম রিপোর্টার ঢাকা:
  • আপডেট সময় : ১০:৩৭:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৪৪৫ বার পড়া হয়েছে
LazyLoad Image

শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবেচ্য বিষয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনুস।

দৈনিক যখন সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
Print News

ফখরুল আলম সাজু ক্রাইম রিপোর্টার ঢাকা:
জেলা প্রশাসক ডিসি সম্মেলন শুরু হয়েছে, ১৬ ফেব্রুয়ারী রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনূস। ১৬ ফেব্রুয়ারী রবিবার ডিসি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠনে বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনূস।

তিন দিন ব্যাপী এ সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনূস বলেন শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষাই অন্তর্বর্তী সরকারের বিবেচ্য বিষয় এর উপরই নির্ভর করে সরকারের সফলতা।

এবারের ডিসি সম্মেলনে সারা দেশ থেকে ৩৫৩টি প্রস্তাব উঠছে, এর মধ্যে সর্বোচ্চ গুরুত্ব পাচ্ছে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন। এ ছাড়াও জনসেবা, জনদুর্ভোগ, রাস্তাঘাট নির্মাণ, আইনের নিয়ম কানুন ও বিধিমালা সংশোধন এবং জনস্বার্থের বিষয় গুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এই সম্মেলনে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা যায় যে, ডিসি সম্মেলনে এসব প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন অংশগ্রহণ কারী ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনাররা, এবারের ডিসি সম্মেলনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে মোট ৩৪টি কার্য্য অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে, কার্য্য অধিবেশন গুলো অনুষ্ঠিত হবে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে। তবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে কার্য্য অধিবেশন এবং সমাপনী অধিবেশন সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নবনির্মিত ভবনে হবে। এসব অধিবেশনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব সভাপতিত্ব করবেন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়নের জন্য দিক নির্দেশনা দেবেন।

ডিসি সম্মেলনের ২য় দিন ১৭ ফেব্রুয়ারী সোমবার কার্য্য অধিবেশনের বাইরে সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনার সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এ উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। জানা যায় যে, এদিন খাদ্য মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা হবে।

এছাড়াও সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, সেতু বিভাগ, রেলপথ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় দুর্নীতি দমন কমিশন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা হবে।

ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিন ১৮ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, আইন ও বিচার বিভাগ, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা হবে।

এ ছাড়াও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত বিষয়াদ, মন্ত্রিপরিষদ সংক্রান্ত বিষয়াদ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। পরবর্তীতে ফিডব্যাক অধিবেশন ও সম্মেলনের মূল্যায়ন এবং সমাপনী অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা যায় যে, রেওয়াজ থাকলেও এবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ডিসিদের সৌজন্য সাক্ষাতের সুযোগ রাখা হয়নি, ফলে এ বছর রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন এর সঙ্গে ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনারদের সাক্ষাৎ হবে না।

সরকারের নীতিনির্ধারক এবং জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের মধ্যে “সামনা সামনি” মতবিনিময় এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেওয়ার জন্য সাধারণত প্রতি বছর ডিসি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাএদের গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে এ সম্মেলন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ডিসি সম্মেলন।

৩ দিনব্যাপী এ সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

Bannar 1

Jonotar Sorkar Banner Bangl 1

Tamplate Govtjob Bn

শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবেচ্য বিষয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনুস।

আপডেট সময় : ১০:৩৭:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
WhatsApp Image 2025 02 17 At 18.01.04 A7756955
Print News

ফখরুল আলম সাজু ক্রাইম রিপোর্টার ঢাকা:
জেলা প্রশাসক ডিসি সম্মেলন শুরু হয়েছে, ১৬ ফেব্রুয়ারী রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনূস। ১৬ ফেব্রুয়ারী রবিবার ডিসি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠনে বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনূস।

তিন দিন ব্যাপী এ সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মোঃ ইউনূস বলেন শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষাই অন্তর্বর্তী সরকারের বিবেচ্য বিষয় এর উপরই নির্ভর করে সরকারের সফলতা।

এবারের ডিসি সম্মেলনে সারা দেশ থেকে ৩৫৩টি প্রস্তাব উঠছে, এর মধ্যে সর্বোচ্চ গুরুত্ব পাচ্ছে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন। এ ছাড়াও জনসেবা, জনদুর্ভোগ, রাস্তাঘাট নির্মাণ, আইনের নিয়ম কানুন ও বিধিমালা সংশোধন এবং জনস্বার্থের বিষয় গুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এই সম্মেলনে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা যায় যে, ডিসি সম্মেলনে এসব প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন অংশগ্রহণ কারী ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনাররা, এবারের ডিসি সম্মেলনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে মোট ৩৪টি কার্য্য অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে, কার্য্য অধিবেশন গুলো অনুষ্ঠিত হবে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে। তবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে কার্য্য অধিবেশন এবং সমাপনী অধিবেশন সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নবনির্মিত ভবনে হবে। এসব অধিবেশনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব সভাপতিত্ব করবেন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়নের জন্য দিক নির্দেশনা দেবেন।

ডিসি সম্মেলনের ২য় দিন ১৭ ফেব্রুয়ারী সোমবার কার্য্য অধিবেশনের বাইরে সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনার সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এ উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। জানা যায় যে, এদিন খাদ্য মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা হবে।

এছাড়াও সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, সেতু বিভাগ, রেলপথ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় দুর্নীতি দমন কমিশন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা হবে।

ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিন ১৮ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, আইন ও বিচার বিভাগ, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা হবে।

এ ছাড়াও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত বিষয়াদ, মন্ত্রিপরিষদ সংক্রান্ত বিষয়াদ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। পরবর্তীতে ফিডব্যাক অধিবেশন ও সম্মেলনের মূল্যায়ন এবং সমাপনী অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা যায় যে, রেওয়াজ থাকলেও এবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ডিসিদের সৌজন্য সাক্ষাতের সুযোগ রাখা হয়নি, ফলে এ বছর রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন এর সঙ্গে ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনারদের সাক্ষাৎ হবে না।

সরকারের নীতিনির্ধারক এবং জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের মধ্যে “সামনা সামনি” মতবিনিময় এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেওয়ার জন্য সাধারণত প্রতি বছর ডিসি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাএদের গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে এ সম্মেলন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ডিসি সম্মেলন।

৩ দিনব্যাপী এ সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার।