ব্যক্তিগত দ্বন্ধ জেরে হামলাকে শিবির কতৃক হামলা বলে চালিয়ে দিলেন কৃষক লীগ নেতা এ আর কবির

- আপডেট সময় : ০৯:৪৮:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫ ৯৪ বার পড়া হয়েছে

নুর উদ্দিন সিয়াম নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি
তারাবির সালাত আদায় করে বাড়ি যাওয়ার পথে হামলার শিকার ,১২ নং চরশাহী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগ সভাপতি এ. আর.কবির।
গত পহেলা রমজান তারাবির সালাত আদায় করে বাড়ি ফেরার পথে কথিত কিছু সন্ত্রাসীদের হাতে ১২ নং চরশাহী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড কৃষকলীগ সভাপতি এ. আর.কবির।
বিষয়টা তিনি তার ফেসবুক আইডি থেকে এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে শেয়ার করে এবং এলাকাবাসী ও প্রশাসনের প্রতি সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানায়। উক্ত পোস্টে উনি উল্লেখ করেন কথিত সন্ত্রাসী দ্বারা নির্যাতিত।
পরে দুইদিন পর এ. আর কবির তার ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করেন,এবং উক্ত ঘটনার সম্পূর্ণ দায় ১২ নং চরশাহী ইউনিয়ন ছাত্র শিবরের উপর দিয়ে দেয়। পাশাপাশি সাংবাদিক জয়নাল আবেদিন সজিব নামে একটি আইডি থেকে উক্ত ঘটনার সম্পূর্ন দায় শিবিরের উপর দিয়ে দেয়। এবং শিবিরকে সন্ত্রাস বলে গালি দেয়। আমরা জানতে পারি সাংবাদিক নামে পরিচয় দেওয়া জয়নাল আবেদীন সজিব আওয়ামীলীগ এর দোসর।
উক্ত বিষয়টি পরিলক্ষিত হলে তাৎক্ষণিক চরশাহী ইউনিয়ন বর্তমান শিবির সভাপতি তারেক মনোয়ার জিসান। সেক্রেটারি ওমর বিন আলম, শোয়াইভ হোসেন, আম্মার হোসেন সহ ইউনিয়নের সাবেক শিবিরের দায়িত্বশীলবৃন্দ সহ আরো অনেকেই সরাসরি এ.আর. কবিরের বাসায় গিয়ে বিষয়টা পর্যবেক্ষন করলে জানা যায়,শিবিরের কোন সম্পৃক্ততা নেই।
এখানে পরিলক্ষিত ও মর্মান্তিক বিষয় হচ্ছে ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত একজনকে শিবিরের সাথে চলতে দেখছে বলে পুরো দায়টা শিবিরের উপর দিয়ে দেয়।
যেখানে সরাসরি ব্যক্তি উপস্থিত ছিল পোস্টে তার নাম মেনশন না করে শিবিরকে জড়ানো হলো।
যেখানে ব্যক্তি সরাসরি জড়িতে সেখানে ব্যক্তিকে উল্লেখ না করে শিবিরকে জড়ানো।সর্বপরি বিষটা দাড়ায়
শিবিরের উপর দায় দিয়ে দাও এলাকাবাসীর বক্তব্য : কবিরকে নিয়ে।
সে একজন ইয়াবা ব্যবসায়ী বিগত ১৬-১৭ বছর ধরে সে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে কিছু হলে জামায়াত শিবির বিএনপি ছাত্র দল ট্যাগ দিয়ে পুলিশ নিয়ে আসে মানুষের উপর অনেক জুলুম করে,সে তার দলের প্রভাব বিস্তার করে পুরো এলাকায় জুড়ে।গুঞ্জন আছে ইয়াবা নিয়ে তার সাথে তার দলের লোকের সাথে হাতাহাতি হয় পরে সে নিরীহ এলাকার কিছু ছাত্রদের উপর পরিকল্পিত ভাবে দায় দিয়ে দেয় এবং আওয়ামী লীগ এর কার্যকম সৃষ্টি করতে চাই আগের মতো করে,তার কারন সে যাদের নাম বলছে তারাবির নামাজের পরে তার বাড়ির পাশে সামাজিক ভাবে বৈঠক হয় সে আসবে বলে আসে নাই,যাদের নামে সে অভিযোগ করছে তারা সবাই উপস্থিত ছিলো এবং প্রমান হয় যাদের নামে অভিযোগ তারা কেউ এটার সাথে জড়িত নয়,তারা উপযুক্ত প্রমান প্রেশ করে,কিন্তু এই বৈঠকে কবির আসবে বলে ও আসে নাই তার না আসাতে বুঝা যায় সে এটা পরিকল্পিত ভাবে সবাই নাম বলতেছে সে এই সব কাজ অতীতে ও করছে,সে কৃষক লীগের সভাপতি জুলাই বিপ্লবের পরে ও তার সন্তাসী কার্যকম বন্ধ হয় নি সে বাড়ির নারীদের পর্যন্ত মারতে যায় কিছু হলে।
সজিব নামক এক ছেলেকে শিবির বানিয়ে পুরো শিবিরের উপর দায় লাগানো হয়। সেই ছেলের ফেইসবুক আইডি থেকে আমরা দেখতে পাই,,,
আমি সজিব। মিথ্যা অপবাদ ও ষড়যন্ত্রের শিকার।
আমি ছাত্রলীগ কখনো করিনাই। আমাকে চন্দ্রগঞ্জ থানার কৃষক লীগের সভাপতি এ আর কবির গত ২০২৩ সালে ছাত্রলীগ করতে বলে।বলাবাহুল্য সে আমার অনুমতি না নিয়ে আমার ছবি ও নাম ব্যাবহার করে ভুয়া ছাত্রলীগের ব্যানার তৈরি করে,এবং আমার থেকে ১০ হাজার টাকা চাদা দাবি করে,,এটার কারন হচ্ছে আমরা একসাথে ৮/১০ টা বন্ধুবান্ধব হাঁটার কারনে।তখন সে আমাকে বলে তুই ছাত্রলীগের পদ নে।আমি পদ নেওয়ার কথা অস্বীকার করাতে সে আমাকে হুমকি দমকি দেয়।এর কিছু দিন পরে আমার নামে থানায় জিডি করে।এবং আমাদের ব্যাক্তিগত ইফতার পার্টির ছবি নিয়ে শিবির ট্যাগ দিয়ে অনেক ঝামেলা ঘটায়। পরক্ষণে এই কবির আমাকে দিয়ে ফরম পূরণ করায় ছাত্রলীগের।এখন আমি কোনো রাজনীতির সাথে জড়িত না!
এর পরে এখন আবার আরেক মিথ্যা অপবাদ।
এখন একবার প্রচার করতেছে আমি শিবির আরেকবার বলতেছে আমি ছাত্রলীগ।
এখন বলেন রাজনীতি না করা কী আমার অপরাধ?
আমি কী বিচার পাবো না?
বার বার কী আমাকে ফাঁসানো হবে?
বার বার আমার উপর এত অত্যাচার কেনো?
বলে সজিব নামক ছেলেটি বিচার চাইলো এলাকা বাসির থেকে।