বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান বাপ্পি

- আপডেট সময় : ১০:৩১:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩ ২৯৭ বার পড়া হয়েছে

রাজারহাট উপজেলার সর্বস্তরের মানুষ যে যেখানেই আছে সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, রংপুর জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক, চাকিরপশার ইউনিয়নের পরপর দুইবারের চেয়ারম্যান এবং বতর্মানে রাজারহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দী বাপ্পি একটি সাক্ষাৎকারে শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন, নতুন বছরের শুভক্ষণে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি জাতীয় চার নেতার প্রতি। স্মরণ করছি মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহিদ এবং ২ লাখ নির্যাতিত মা-বোনকে। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে।
মুসলমানদের পবিত্র সিয়াম সাধনার মাস মাহে রমজান। এই মাহে রমজানে যার যার সাধ্যমতো গরীব দুখি অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের সাহায্য সহোযোগিতা করুন।
আমি সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে পবিত্র মাহে রমজানের মোবারকবাদ জানাচ্ছি। তিনি কবিতার ছন্দে বলেন, এসো হে বৈশাখ, এসো এসো/মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা/অগ্নি স্নানে শুচি হোক ধরা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী এই গান গেয়ে আমরা আহ্বান করবো বাংলা নতুন বছরকে। পরিশেষে সবাইকে উদ্দেশ্যে করে বলেন : নতুন স্বপ্ন, সম্ভাবনা এবং আশার উদ্দীপনা নিয়ে আসুক বাংলা নতুন বছরের আগমনী গান।
সবাইকে অগ্রিম জানাই আনন্দ উৎসবে ভরা বাংলা নববর্ষের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছ।
শুভ নববর্ষ।
উল্লেখ্য, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে বিলের মাঝে লাল সবুজের রঙে রাঙিয়ে তোলা হয়েছে ব্যতিক্রমী অস্থায়ী ভাসমান স্মৃতিসৌধ।
(২৬ মার্চ) রবিরাত থেকে উপজেলার চাকির পশার বিলের মাঝে এ ব্যতিক্রমী স্মৃতিসৌধটি দেখা যায়।
রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, রংপুর জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক মুক্তি যুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক, বতর্মানে রাজারহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দী বাপ্পির উদ্যোগে বর্ণিল আলোকসজ্জায় চাকির পশার বিলে স্মৃতিসৌধের আদলে ভাসমান স্মৃতিসৌধটি তৈরি করা হয়।
সন্ধ্যার পর থেকে ব্যতিক্রমী এই স্মৃতিসৌধের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাকির পশার বিলের পারে ভিড় জমান বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজারহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দী বাপ্পি’র নিজ অর্থায়নে ভাসমান এই স্মৃতিসৌধ তৈরি করা হয়েছে। মূলত নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে স্মৃতিসৌধটি লাল সবুজ রঙের আদলে তৈরি করা হয়। দেখলে যে কারো মন কাড়বে। রাতে নদীর মাঝে স্মৃতিসৌধের সৌন্দর্য উপভোগ করতে শত শত মানুষ ভিড় করে। স্মৃতি সৌধটিতে লোহার অ্যাঙ্গেল, রড, পাতি, কাপড় ও বিভিন্ন রঙের লাইট ব্যবহার করা হয়েছে। এটি লম্বায় প্রায় ২১ ফিট।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে স্মৃতিসৌধটি বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের জন্য আসন্ন ঈদ-উল ফিতর পর্যন্ত বিলের মাঝেই রাখা হবে বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে স্মৃতিসৌধ তৈরির উদ্যোক্তা ও রাজারহাট উপজেলার চেয়ারম্যান জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দী বাপ্পি বলেন, ২৬ এ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে চাকির পশার বিলের মাঝে অস্থায়ী দৃষ্টিনন্দন স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে এবং স্বাধীনতার গৌরবগাঁথা জানাতে মূলত স্মৃতিসৌধটি নির্মাণ করা হয়েছে।