ঢাকা ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব সাজ্জাদুল মিরাজের উপর হামলায় ৭জন গ্রেফতার। নরসিংদীতে ১২ ঘন্টার মধ্যেই মিললো স্বামী-স্ত্রী দুজনের মরদেহ দ্রুত তিস্তা মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন চাই- ডা.শফিকুর রহমান ফেনী সীমান্তে চোরাচালান বিরোধী বিশেষ অভিযানে মালামাল জব্দ করেছে ফেনী ব্যাটালিয়ন ৪ বিজিবি। ৬শ কর্মী মিলে ঢাকা যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে পরিচ্ছন্নতা অভিযান। রাজউকের অভিযানে তিন ভবনের নির্মাণকাজ বন্ধ ও জরিমানা। নৌকাডুবিতে নিখোঁজের ১৫ ঘণ্টা পর শীতলক্ষা নদী থেকে স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার রক্ত মিশিয়ে মাংস বিক্রি, ২ হাজার টাকা জরিমানা আমার প্রশ্ন, হাসিনুর কি মানুষ নয়? মানুষ হয়ে মানুষের বুকের ওপর পা দিয়ে গুলি করে কীভাবে হত্যা করে? ওয়ারেন্টি দিচ্ছি, দেশের মানুষ নিরাপত্তা ও সম্মান নিয়ে বাঁচবে’ : ডা. শফিকুর রহমান ঝটিকা মিছিল নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঘোড়াঘাটে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কর্মচারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ;নিয়োগ বাতিলের দাবি

ফাহিম হোসেন রিজু ঘোাড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৯:১১:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ ১১২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক যখন সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফাহিম হোসেন রিজু ঘোাড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার রাণীগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে প্রধান শিক্ষকের ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

অফিস সহায়ক থাকা পরেও ঐ পদে আবার নিয়োগ এ বিষয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেও অজ্ঞাত কারণে কোন প্রতিকার না পাওয়ায় অভিযোগকারী ও স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, ঐ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান ক্ষমতার অপব্যবহার করে গোপনে অফিস সহায়ক, পরিচ্ছন্ন কর্মী নিশ্য প্রহরী নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেন।

নিয়োগের নীতিমালায় জাতীয় বহুল প্রচারিত পত্রিকা ও স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নীতিমালা থাকলেও তিনি জেলার সরকারি ডিএফপি তালিকাভুক্ত পত্রিকা থাকলেও তা উপেক্ষা করে শুধুমাত্র ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে পাশ্ববর্তী জেলার অপ্রচলিত সার্কুলেশন বিহীন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে উক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করিয়ে গোপন রেখেছেন। তার কাছে এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণসহ একাধিক ব্যক্তি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে জানতে চাইলেও তিনি তা সে সময় অস্বীকার করেছেন।

পরবর্তীতে দেখা যায় গত ২৩/৮/২০২৪ ইং তারিখে বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বের ছুটি থাকলেও ওই দিন গোপনে প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান নিয়োগ বোর্ডের সকলকে ম্যানেজ করে নিয়োগ পরীক্ষা সমাপ্ত করেন এবং মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগ দেন। প্রধান শিক্ষক এলাকার প্রচলিত পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিলে স্থানীয় যোগ্য প্রার্থীরা নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারতো, কিন্তু সার্কুলার সম্পর্কে জানতে না পারায় অনেক যোগ্য প্রার্থী আবেদন করতে পারেনি বলে জানায় স্থানীয়রা।

এদিকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে তিনটি পদে জনবল নেওয়ার কথা উল্লেখ থাকলেও সম্প্রতি সরেজমিনে রাণীগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গেলে চোখে পড়ে বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ অবস্থা। শিক্ষার পরিবেশ নেই বললেই চলে, শ্রেণিকক্ষের জানালা-দরজা ভাঙ্গা-চোরা। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো না থাকায় দেখে মনে হবে যেনো শিক্ষক আর কর্মচারী নিয়োগই ছিলো যেন প্রতিষ্ঠানটির মূল উদ্দেশ্য।

এ বিষয়ে স্কুলের জমিদাতা ফাতেমা চৌধুরী সাথে কথা হলে তিনি আক্ষেপ করে জানান, স্কুলের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান কৌশলে আওয়ামীলীগকে সভাপতি করে একাই মোটা অংকের বিনিময়ে স্কুলের নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা কেউই জানেন না কিভাবে রাতারাতি তিনজন নিয়োগ পেলো? প্রধান শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্য করতে এবং বিদ্যালয়ের সকল কাজে একক কর্তৃত্ব খাটাতে সুকৌশলে, নিজের অনুসারী ব্যক্তিদেরকে সদস্য করে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি গঠন করেন। সম্প্রতি তিনি অনিয়ম করে নিয়োগ বাণিজ্যের মাধ্যমে তিনজন কর্মচারী নিয়োগ দিয়েছেন-যা নিয়োগ পাওয়ার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত আমরা স্থানীয়রা কেউ জানতাম না, হঠাৎ করে দেখি তিনজন ব্যক্তি বিদ্যালয়ে কাজ করছেন। আমরা এই অবৈধ নিয়োগ বাতিল করে যোগ্যতার ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের দাবি জানাই।

ওই স্কুলের অফিস সহায়ক থেকে শুনেছি বিদ্যালয়ে ৩জনকে নতুন নিয়োগ দিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। শুধু দেখি নতুন করে তিনজন হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করছে। বিদ্যালয়ের নাম না প্রকাশে শিক্ষকরা জানান, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আমরা এই বিদ্যালয়ে আছি। ২০২৪ সালেও প্রধান শিক্ষক গোপনে মোটা অংকের টাকা নিয়ে এবারও স্কুলের কাউকে না জানিয়ে একা একাই গোপনে বিদ্যালয়ে ৩জন কর্মচারীকে নিয়োগ দেন-এসবের আমরা কিছুই জানিনা। বিদ্যালয়টি অনিয়ম আর দূর্ণীতির আখাড়ায় পরিণত করেছেন তিনি।

অফিস সহায়ক পদ বহাল থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহন করে অবৈধ ভাবে আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ৩ কর্মচারী নিয়োগ প্রদান করে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও নেতাদের সাথে হাত মিলিয়ে টাকার বিনেময় আওয়ামীলীগ পন্থিকে অবৈধ ভাবে কর্মচারী নিয়োগ দিয়েছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মহামান্য হাইকোটের রিট পিটিশনের আদেশে স্কুল টি এমপিও ভুক্তির আদেশ ৭ জন এমপিওর আদেশ দিলে হাইকোটের আদেশে প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান কৃষি পদে ১৩/০২/২০০৫ ইং সালে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে থাকে ।

২০১৮ ইং সালে এমপিও করার সময় নতুন করে কাগজ দেখানো হয়েছে প্রধান শিক্ষক পদে ২০/০৮/২০২১ ইং সাল । প্রধান শিক্ষক হতে হলে কমপক্ষে ১০ বছর অভিগতা থাকতে হয়। সেখানে প্রধান শিক্ষক কি ভাবে হয় তা জানতে চায় এলাকা বাসী কর্মচারী নিয়োগ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিস, উপজেলা নির্বাহী অফিস, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েও কোন লাভ হচ্ছে না।

অদৃশ্য ইশারায় অভিযোগের বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে-আমরা এর সুষ্ঠ সমাধানসহ অবৈধ নিয়োগ বাতিল ও প্রধান শিক্ষকের বিচারের দাবি জানাই। এদিকে অতি সত্বর এ নিয়োগ বাতিলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা সহ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঘোড়াঘাটে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কর্মচারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ;নিয়োগ বাতিলের দাবি

আপডেট সময় : ০৯:১১:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫

ফাহিম হোসেন রিজু ঘোাড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার রাণীগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে প্রধান শিক্ষকের ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

অফিস সহায়ক থাকা পরেও ঐ পদে আবার নিয়োগ এ বিষয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেও অজ্ঞাত কারণে কোন প্রতিকার না পাওয়ায় অভিযোগকারী ও স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, ঐ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান ক্ষমতার অপব্যবহার করে গোপনে অফিস সহায়ক, পরিচ্ছন্ন কর্মী নিশ্য প্রহরী নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেন।

নিয়োগের নীতিমালায় জাতীয় বহুল প্রচারিত পত্রিকা ও স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নীতিমালা থাকলেও তিনি জেলার সরকারি ডিএফপি তালিকাভুক্ত পত্রিকা থাকলেও তা উপেক্ষা করে শুধুমাত্র ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে পাশ্ববর্তী জেলার অপ্রচলিত সার্কুলেশন বিহীন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে উক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করিয়ে গোপন রেখেছেন। তার কাছে এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণসহ একাধিক ব্যক্তি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে জানতে চাইলেও তিনি তা সে সময় অস্বীকার করেছেন।

পরবর্তীতে দেখা যায় গত ২৩/৮/২০২৪ ইং তারিখে বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বের ছুটি থাকলেও ওই দিন গোপনে প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান নিয়োগ বোর্ডের সকলকে ম্যানেজ করে নিয়োগ পরীক্ষা সমাপ্ত করেন এবং মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগ দেন। প্রধান শিক্ষক এলাকার প্রচলিত পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিলে স্থানীয় যোগ্য প্রার্থীরা নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারতো, কিন্তু সার্কুলার সম্পর্কে জানতে না পারায় অনেক যোগ্য প্রার্থী আবেদন করতে পারেনি বলে জানায় স্থানীয়রা।

এদিকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে তিনটি পদে জনবল নেওয়ার কথা উল্লেখ থাকলেও সম্প্রতি সরেজমিনে রাণীগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গেলে চোখে পড়ে বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ অবস্থা। শিক্ষার পরিবেশ নেই বললেই চলে, শ্রেণিকক্ষের জানালা-দরজা ভাঙ্গা-চোরা। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো না থাকায় দেখে মনে হবে যেনো শিক্ষক আর কর্মচারী নিয়োগই ছিলো যেন প্রতিষ্ঠানটির মূল উদ্দেশ্য।

এ বিষয়ে স্কুলের জমিদাতা ফাতেমা চৌধুরী সাথে কথা হলে তিনি আক্ষেপ করে জানান, স্কুলের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান কৌশলে আওয়ামীলীগকে সভাপতি করে একাই মোটা অংকের বিনিময়ে স্কুলের নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা কেউই জানেন না কিভাবে রাতারাতি তিনজন নিয়োগ পেলো? প্রধান শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্য করতে এবং বিদ্যালয়ের সকল কাজে একক কর্তৃত্ব খাটাতে সুকৌশলে, নিজের অনুসারী ব্যক্তিদেরকে সদস্য করে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি গঠন করেন। সম্প্রতি তিনি অনিয়ম করে নিয়োগ বাণিজ্যের মাধ্যমে তিনজন কর্মচারী নিয়োগ দিয়েছেন-যা নিয়োগ পাওয়ার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত আমরা স্থানীয়রা কেউ জানতাম না, হঠাৎ করে দেখি তিনজন ব্যক্তি বিদ্যালয়ে কাজ করছেন। আমরা এই অবৈধ নিয়োগ বাতিল করে যোগ্যতার ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের দাবি জানাই।

ওই স্কুলের অফিস সহায়ক থেকে শুনেছি বিদ্যালয়ে ৩জনকে নতুন নিয়োগ দিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। শুধু দেখি নতুন করে তিনজন হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করছে। বিদ্যালয়ের নাম না প্রকাশে শিক্ষকরা জানান, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আমরা এই বিদ্যালয়ে আছি। ২০২৪ সালেও প্রধান শিক্ষক গোপনে মোটা অংকের টাকা নিয়ে এবারও স্কুলের কাউকে না জানিয়ে একা একাই গোপনে বিদ্যালয়ে ৩জন কর্মচারীকে নিয়োগ দেন-এসবের আমরা কিছুই জানিনা। বিদ্যালয়টি অনিয়ম আর দূর্ণীতির আখাড়ায় পরিণত করেছেন তিনি।

অফিস সহায়ক পদ বহাল থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহন করে অবৈধ ভাবে আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ৩ কর্মচারী নিয়োগ প্রদান করে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও নেতাদের সাথে হাত মিলিয়ে টাকার বিনেময় আওয়ামীলীগ পন্থিকে অবৈধ ভাবে কর্মচারী নিয়োগ দিয়েছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মহামান্য হাইকোটের রিট পিটিশনের আদেশে স্কুল টি এমপিও ভুক্তির আদেশ ৭ জন এমপিওর আদেশ দিলে হাইকোটের আদেশে প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আখতারুজ্জামান কৃষি পদে ১৩/০২/২০০৫ ইং সালে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে থাকে ।

২০১৮ ইং সালে এমপিও করার সময় নতুন করে কাগজ দেখানো হয়েছে প্রধান শিক্ষক পদে ২০/০৮/২০২১ ইং সাল । প্রধান শিক্ষক হতে হলে কমপক্ষে ১০ বছর অভিগতা থাকতে হয়। সেখানে প্রধান শিক্ষক কি ভাবে হয় তা জানতে চায় এলাকা বাসী কর্মচারী নিয়োগ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিস, উপজেলা নির্বাহী অফিস, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েও কোন লাভ হচ্ছে না।

অদৃশ্য ইশারায় অভিযোগের বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে-আমরা এর সুষ্ঠ সমাধানসহ অবৈধ নিয়োগ বাতিল ও প্রধান শিক্ষকের বিচারের দাবি জানাই। এদিকে অতি সত্বর এ নিয়োগ বাতিলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা সহ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা।