ঢাকা ০২:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কুষ্টিয়ার খোকসায় এজাহার থেকে নাম বাদ দেওয়ার নামে চাঁদাবাজি ভোজ্যতেলের রিজার্ভ ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ৪ শিবগঞ্জে অনলাইন প্রেসক্লাবের কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক নড়াইলে সাবেক এমপি মাশরাফী ও বাবা গোলাম মোর্ত্তজা স্বপনসহ ৯০ জনকে আসামী করে মামলা শহীদ তিতুমীরের বাঁশের কেল্লার যোগ্য উত্তরসূরী আমাদের ছাত্রসমাজঃ নুরুল ইসলাম আনছার প্রাঃ নড়াইলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু ধনতলা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত নড়াইলে বর্ষাকালীন হাইব্রিড তরমুজ চাষে বাম্পার ফলন ঢাকার অনুরোধে ইউনূস–মোদি বৈঠক বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি নয়াদিল্লি দেশি-বিদেশি সুগভীর চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে অবৈধ পন্থায় শেখ হাসিনা সরকারকে হটিয়েছে : নানক

নীলফামারীতে তিস্তা সেচ প্রকল্পে ফসলের ক্ষেতে বেড়েছে কৃষকদের ব্যস্ততা

হীমেল কুমার মিত্র স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৫:১১:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ১১৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক যখন সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নীলফামারীতে তিস্তা সেচ প্রকল্পে ফসলের ক্ষেতে বেড়েছে কৃষকদের ব্যস্ততা। পুরোদমে চলছে বোরো চারা রোপণ ও জমি তৈরির কাজ। অবশ্য প্রধান খালসহ সেকেন্ডারি ও টারশিয়ারি খালের সংস্কার কাজ চলায় ৩০ হাজারের বিপরীতে সেচ সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে ২০ হাজার হেক্টর জমিতে।
দেরিতে হলেও মিলছে তিস্তার পানি।

কৃষকরা জানান, তিস্তা সেচ প্রকল্পের পানি না পাওয়ার কারণে তাদেরকে বিএডিসির সেচ অথবা নিজস্ব উদ্যোগে শ্যালো পাম্পের সাহায্যে জমিতে পানি নিতে হতো। এতে করে প্রতি বিঘা জমিতে সেচ দিতে খরচ হতো দেড় হাজার থেকে ২ হাজার টাকা। কিন্তু তিস্তার পানি থেকে সেচ সুবিধা পাওয়ায় খরচ কমে এসেছে ২শ থেকে ৩শ টাকায়।

নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম জানান, ২০২৪ সালে প্রকল্পের সংস্কার কাজ শেষ হলে পুরোদমে সেচ সুবিধা পাওয়া যাবে। জেলায় এবার বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮১ হাজার ৭শ হেক্টর জমিতে।
দেরিতে হলেও মিলছে তিস্তার পানি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নীলফামারীতে তিস্তা সেচ প্রকল্পে ফসলের ক্ষেতে বেড়েছে কৃষকদের ব্যস্ততা

আপডেট সময় : ০৫:১১:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

নীলফামারীতে তিস্তা সেচ প্রকল্পে ফসলের ক্ষেতে বেড়েছে কৃষকদের ব্যস্ততা। পুরোদমে চলছে বোরো চারা রোপণ ও জমি তৈরির কাজ। অবশ্য প্রধান খালসহ সেকেন্ডারি ও টারশিয়ারি খালের সংস্কার কাজ চলায় ৩০ হাজারের বিপরীতে সেচ সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে ২০ হাজার হেক্টর জমিতে।
দেরিতে হলেও মিলছে তিস্তার পানি।

কৃষকরা জানান, তিস্তা সেচ প্রকল্পের পানি না পাওয়ার কারণে তাদেরকে বিএডিসির সেচ অথবা নিজস্ব উদ্যোগে শ্যালো পাম্পের সাহায্যে জমিতে পানি নিতে হতো। এতে করে প্রতি বিঘা জমিতে সেচ দিতে খরচ হতো দেড় হাজার থেকে ২ হাজার টাকা। কিন্তু তিস্তার পানি থেকে সেচ সুবিধা পাওয়ায় খরচ কমে এসেছে ২শ থেকে ৩শ টাকায়।

নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম জানান, ২০২৪ সালে প্রকল্পের সংস্কার কাজ শেষ হলে পুরোদমে সেচ সুবিধা পাওয়া যাবে। জেলায় এবার বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮১ হাজার ৭শ হেক্টর জমিতে।
দেরিতে হলেও মিলছে তিস্তার পানি।