মো: আকাশ হোসেন কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি: এবারের নির্বাচনে স্বপ্ন দেখাতে নয় স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি দিয়েই শীর্ষ আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছেন নবীন নেতৃত্ব জনাব মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম)। উপজলার নির্বাচনে আলোচনায় আছেন বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান খান, গোলাম মোরশেদ পিটারসহ বেশ কয়েকজন নতুন মুখ কিন্তুু বেকারত্বের সমস্যায় জর্জরিত কুমারখালির যুবসমাজের আত্মনির্ভরশীল করতে কর্মসংস্হান সৃষ্টিসহ, আধুনিক, সমৃদ্ধশালী স্মার্ট “তিলোত্তমা” কুমারখালি উপজেলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে এবারের উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের মাঠের হিসাব নিকাশ পাল্টে দিয়ে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীতা গড়ে তুলতে পারেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বর থেকে বেড়ে ওঠা রাজনৈতিক পরিবারের নতুন সম্ভবনাময়ী মুখ জনাব নাঈম, তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর সময়োপযোগী নেতৃত্ব জনাব মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম) কুমারখালিবাসীকে গতানুগতিক উন্নয়নের পাশাপাশি স্বপ্ন দেখাতে চান বড় বড় মেগা প্রজেক্ট কুমারখালিতে এনে তা বাস্তবায়ন করে সারাদেশের মধ্যে অনুকরণীয় স্মার্ট উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে। জানা যায় মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম) এর জন্ম ও বেড়ে উঠা কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার গোবরা/পান্টি গ্রামে, বাবা আলহাজ্ব মাষ্টার মোঃ মিজানুর রহমান, পড়ালেখা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, একজন শিক্ষিত, কর্মদক্ষ্য, মানুষের বিপদের আপনজন, সৎ ও সততার উত্তম সমন্বয়, তারুণ্যদীপ্ত জনাব মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম), নিজেকে গড়ে তুলেছেন প্রতিষ্ঠিত সফল ব্যাবসায়ী হিসেবে। তিনি ২০২৪ সালের উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে করতে চাই তাক লাগানো উন্নয়ন কুমারখালিবাসীকে স্বপ্ন দেখাতে চান ও দৃশ্যমান উন্নয়নে কাজ করতে চান, তিনি মনে করেন সরকারি প্রক্রিয়ায় কুমারখালিতেও বড় বড় প্রজেক্ট এনে এই জনপদকে উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে দেওয়া সম্ভব, শতভাগ আত্নবিশ্বাসী জনাব নাঈমের সামনে যে সময় ও সুযোগ এসেছে তা তিনি কুমারখালির মাটি ও মানুষের উন্নয়নে পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে চান।
প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে শিল্প ও সাংস্কৃতির চারণভূমি কুমারখালি উপজেলা বর্তমানে বেকারত্বের অভিশাপে জর্জরিত, অথচ শতশত বছর ধরে বস্ত্রশিল্প ও তাঁতশিল্পে বিখ্যাত জনপদ ছিলো কুমারখালি, এখানে কোনো বিসিক শিল্পনগরী গড়ে তুলতে কেউই প্রচেষ্টা করেন নাই ইতিপূর্বে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে যখন সারাদেশের আনাচে-কানাচে বিসিক শিল্পনগরী বা ইন্ডাস্ট্রিয়ালপার্ক গড়ে উঠছে সেখানে কুমারখালির মতন তাঁত ও বস্ত্রশিল্পে বিখ্যাত উপজেলায় কোনো বিসিক শিল্পনগরী নাই এই বিসিক শিল্পনগরী গড়ে তুলতে কারোর কোনো পরিকল্পনাও নাই, জনাব নাঈম কুমারখালিকে বিসিক শিল্পনগরী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করতে চান। যেখানে তরুণ প্রজন্মের জন্য সারাদেশের জেলায় উপজেলায় আইসিটি পার্ক স্হাপন করে যুবসমাজের কর্মসংস্হানের ব্যবস্হা করে দিচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে স্মার্ট বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে আইসিটি পার্ক কুমারখালিতে আনতে ক্ষমতার চেয়ারে থাকা কোনো নেতৃত্বেরই কোনো উদ্যোগ চোখে পরেনা তাই কুমারখালিতে এই আইসিটি পার্ক এনে যুব সমাজের কর্মসংস্হানের জন্য তিনি কাজ করতে চান, রবিঠাকুরের কুঠিবাড়ী , মীর মোশাররফ হোসেনের বাস্তুু ভিটা, লালনশাহের আখড়াসহ অসংখ্য মহান ব্যক্তিদের স্মৃতিবিজড়িত কুমারখালি উপজেলা যাঁদের নামের উপরে চেষ্টা করলে ই ইতিপূর্বে কুমারখালিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব ছিলো অথচ পরিকল্পিত পরিকল্পনা না থাকায় বা দূরদর্শী নেতৃত্বের অভাবে রবিঠাকুরের নামে বিশ্ববিদ্যালয় কুমারখালিতে না হয়ে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের মতন জায়গাতে হয়েছে যা কুমারখালিবাসীর জন্য যা সত্যিসত্যিই দুঃখজনক, জনাব নাঈম সে লক্ষ্যে পরিকল্পিত ভাবে কাজ করতে চান, কুমারখালি উপজেলা জুড়ে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কর্মদক্ষতা সৃষ্টি করতে ব্যাপক পরিসরে কাজ করা দরকার তাই বেকার যুবসমাজের নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করতে ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং এর ব্যবস্হা করে ঘরে বসে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার ব্যবস্হা করতে তিনি কাজ করতে চান, কর্মমুখী শিক্ষা সম্প্রসারণে কাজ করতে চান তিনি, প্রয়োজনের তুলনায় স্বাস্থ্য সেবার সুযোগ অপ্রতুল তাই কুমারখালি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নিত করতে কাজ করতে চান তিনি, এমন একটা যুবজাগরণের স্বপ্ন দেখেন যেখানে ছোটরা বড়দের সম্মান আর বড়রা ছোটদের স্নেহ করবে, সন্ত্রাসমুক্ত মাদকমুক্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ সাম্ম্যের জনপদ গড়ে তুলতে চান তিনি, বহু রাস্তাঘাট এখনো চলাচলের অনুপযোগী ও প্রয়োজনের তুলনায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন অপ্রতুল এরূপ অনেক বিষয় সুপরিকল্পিত পরিকল্পনার আওতায় এনে উন্নয়ন নিশ্চিত করে কুমারখালি উপজেলাকে দেশের মধ্যে অনুকরণীয় উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে চান তিনি। গতানুগতিক. নেতৃত্বের কারণে মানুষও নতুন কিছুর স্বপ্ন দেখতে ভুলে গেছে অথচ শিল্প সংস্কৃতির চারণভূমি এই কুমারখালি উপজেলাকে বিশ্বমানের জনপদে গড়ে তোলার সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে।
সম্পাদক : মোঃ মোত্তালিব সরকার। যখন সময় লিমিটেডের পক্ষে প্রকাশক মাহের আহমেদ কর্তৃক ধুনট মোড়, শেরপুর, বগুড়া থেকে প্রকাশিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ধুনট মোড়, শেরপুর-৫৮৪০, শেরপুর, বগুড়া । বিজ্ঞাপন ফোন: ০৯৬৯৭-৫৪৪৮২৭, ই-মেইল: dailyjokhonsomoy@gmail.com
Copyright © 2024 দৈনিক যখন সময়. All rights reserved.