উপজেলা নির্বাচনে নাঈমকে ভাইস-চেয়ারম্যান পদে দেখতে চায় কুমারখালীবাসী
- আপডেট সময় : ১২:০০:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ১১২ বার পড়া হয়েছে
মো: আকাশ হোসেন কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি :
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাসীদের এবারের নির্বাচনে স্বপ্ন দেখাতে নয় স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি দিয়েই শীর্ষ আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছেন নবীন নেতৃত্ব মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম)। বেকারত্বের সমস্যায় জর্জরিত কুমারখালী যুবসমাজের আত্মনির্ভরশীল করতে কর্মসংস্হান সৃষ্টিসহ, আধুনিক, সমৃদ্ধশালী স্মার্ট “তিলোত্তমা” কুমারখালী উপজেলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে এবারের উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের মাঠের হিসাব নিকাশ পাল্টে দিয়ে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীতা গড়ে তুলতে পারেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বর থেকে বেড়ে ওঠা রাজনৈতিক পরিবারের নতুন সম্ভবনাময়ী মুখ নাঈম, তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর সময়োপযোগী নেতৃত্ব নাঈম কুমারখালীবাসীকে গতানুগতিক উন্নয়নের পাশাপাশি স্বপ্ন দেখাতে চান বড় বড় মেগা প্রজেক্ট কুমারখালীতে এনে তা বাস্তবায়ন করে সারাদেশের মধ্যে অনুকরণীয় স্মার্ট উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে। জানা যায়, মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম) এর জন্ম ও বেড়ে উঠা কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার গোবরা/পান্টি গ্রামে, বাবা আলহাজ্ব মাষ্টার মোঃ মিজানুর রহমান, পড়ালেখা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, একজন শিক্ষিত, কর্মদক্ষ্য, মানুষের বিপদের আপনজন, সৎ ও সততার উত্তম সমন্বয়, তারুণ্যদীপ্ত মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম), নিজেকে গড়ে তুলেছেন প্রতিষ্ঠিত সফল ব্যাবসায়ী হিসেবে। শতভাগ বাস্তবায়ন করার সম্ভাবনার জায়গা থেকে কুমারখালীবাসীকে স্বপ্ন দেখাতে চান ও তা বাস্তবায়নে কাজ করতে চান, তিনি মনে করেন সরকারি বা বিদেশি প্রজেক্ট এনে কুমারখালীতে বড় বড় প্রজেক্ট এনে এই জনপদকে উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে দেওয়া সম্ভব, শতভাগ আত্নবিশ্বাসী নাঈমের সামনে যে সময় ও সুযোগ এসেছে তা তিনি কুমারখালীর উন্নয়নে পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে চান তিনি। নাঈমকে কুমারখালী উপজেলার ভাইস-চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় কুমারখালীর সর্বস্তরের জনগন। গরিব দুখী মেহনতী মানুষের বন্ধু, মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন কারি এই নেতা যদি কুমারখালী উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান হতে পারে তাহলে কুমারখালী থেকে চিরতরে মাদক ও সন্ত্রাস আর থাকবে না বলে মনে করেন কুমারখালী বাসী তাই এবারের উপজেলা নির্বাচনে নাঈমকে প্রার্থী করে দেশ সেবা করার সুযোগ চান আপামর জনতা। এবারের উপজেলা পরিষদের নির্বাচনকে খুব ভালো সুযোগ হিসেবে মনে করছেন তিনি। কারণ তাঁর দুলাভাই ঝিনাইদহ পৌরসভার সুযোগ্য মেয়র ও দুলাভাইয়ের বড়ভাই ঝিনাইদহ-২ (ঝিনাইদহ সদর-হরিণাকুন্ড) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য হওয়ায় যেভাবে সরকারি ও বিদেশি প্রজেক্ট ঝিনাইদহে এনে তাক লাগানো উন্নয়ন করছেন ঝিনাইদহ জুড়ে, পুরো ঝিনাইদহ জুড়ে যে অভূতপূর্ণ উন্নয়নের জোয়ার সৃষ্টি করেছেন সেই উন্নয়ন দেখেই তিনি আকৃষ্ট হয়েছেন এবং শতভাগ বাস্তবায়ন করার সম্ভাবনার জায়গা থেকে কুমারখালীবাসীকে স্বপ্ন দেখাতে চান ও তা বাস্তবায়নে কাজ করতে চান, তিনি মনে করেন সরকারি বা বিদেশি প্রজেক্ট যেভাবে ঝিনাইদহ এনে উন্নয়ন করছেন সেই একই লাইন লবিং মেইনটেইন করে, একই প্রক্রিয়ায় কুমারখালীতেও বড় বড় প্রজেক্ট এনে এই জনপদকে উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে দেওয়া সম্ভব, শতভাগ আত্নবিশ্বাসী নাঈমের সামনে যে সময় ও সুযোগ এসেছে তা তিনি কুমারখালীর উন্নয়নে পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে চান। মুস্তাফিজুর রহমান (নাঈম) বলেন, কুমারখালী উপজেলা জুড়ে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কর্মদক্ষতা সৃষ্টি করতে ব্যাপক পরিসরে কাজ করা দরকার তাই বেকার যুবসমাজের নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করতে ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং এর ব্যবস্হা করে ঘরে বসে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার ব্যবস্হা করতে তিনি কাজ করতে চান, কর্মমুখী শিক্ষা সম্প্রসারণে কাজ করতে চান তিনি, প্রয়োজনের তুলনায় স্বাস্থ্য সেবার সুযোগ অপ্রতুল তাই কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সকে ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নিত করতে কাজ করতে চান তিনি এমন একটা যুবজাগরণের স্বপ্ন দেখেন যেখানে ছোটরা বড়দের সম্মান আর বড়রা ছোটদের স্নেহ করবে, সন্ত্রাসমুক্ত মাদকমুক্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ সাম্ম্যের জনপদ গড়ে তুলতে চান তিনি, বহু রাস্তাঘাট এখনো চলাচলের অনুপযোগী ও প্রয়োজনের তুলনায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন অপ্রতুল এরূপ অনেক বিষয় সুপরিকল্পিত পরিকল্পনার আওতায় এনে উন্নয়ন নিশ্চিত করে কুমারখালী উপজেলাকে দেশের মধ্যে অনুকরণীয় উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে চান তিনি। তিনি আরো বলেন, আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মোতাবেক আমার এলাকা থেকে মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত করার জন্য সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে, জনসচেতনা বৃদ্ধির কাজ করে যাচ্ছি। আমাকে নির্বাচিত করলে আমি সাধারন জনগনের সেবা করার সুযোগ পাবো।