আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
![](https://www.dailyjokhonsomoy.com/wp-content/themes/newspaper-pro/assets/images/reporter.jpg)
- আপডেট সময় : ১২:৪৪:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩ ১৬৩ বার পড়া হয়েছে
![](https://www.dailyjokhonsomoy.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ (৯ মে) মঙ্গলবার । যথাযথ মর্যাদায় আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে তাঁর জন্মস্থান রংপুরের পীরগঞ্জে নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
তাঁর জন্মস্থান পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে এবং রংপুর মহানগরীতে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
পীরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন
ড. ওয়াজেদ মিয়ার পরিবার, উপজেলা আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সংগঠন, ড. ওয়াজেদ স্মৃতি সংসদ (ডিডব্লিউএসএস), ড. ওয়াজেদ ফাউন্ডেশন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্মৃতিচারণ, ফাতেহা পাঠ, কবর জিয়ারত, মিলাদ মাহফিল ও গরীবদের মাঝে খাবার বিতরণসহ নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের মাধ্যমে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
আজন্ম সৎ, নির্লোভ ও নিখাদ দেশপ্রেমিক এই পরমাণু বিজ্ঞানী ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাঁদের এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়া ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি লালদিঘীর ফতেহপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জামাতা এম এ ওয়াজেদ মিয়া বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি তাঁর সমগ্র কর্মজীবনে মেধা, মনন ও সৃজনশীলতা দিয়ে দেশ, জাতি ও জনগণের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন।
২০০৯ সালের এই দিনে রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী মৃত্যুর পর পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে তাঁর বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সময় স্ত্রী শেখ হাসিনাসহ জার্মানিতে অবস্থান করেছিলেন তিনি। এসময় বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা শেখ রেহানাও তাদের সঙ্গে ছিলেন। ১৫ আগস্টের নৃশংস ঘটনার পর সাত বছর স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে তিনি নির্বাসিত জীবন কাটান। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন।